নিত্যদিনের প্রয়োজনে পানি অপরিহার্য। একজন মানুষের পক্ষে পানি ছাড়া একটি দিন পার করা প্রায় অসম্ভব। তাই বলা হয় পানির অপর নাম জীবন। পানি ছাড়া প্রাণীর বাঁচা অসম্ভব আর আমাদের নিত্যদিনের প্রয়োজনে পান করার জন্য পানি অপরিহার্য। তবে তা বিশুদ্ধ কিনা জানা অত্যন্ত জরুরী। পানির অপর নাম জীবন ঠিক তেমনি দূষিত পানি পান করে হতে পারে জীবনের ক্ষতি অথবা জীবননাশ। তাই আমাদেরকে পানি পানের ব্যাপারে আরো সতর্ক হওয়া উচিত। আমরা অনেকেই টিউবওয়েল অথবা ওয়াসার লাইনের পানি পান করে থাকি যা দেখতে স্বচ্ছ হলেও এতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের দ্রবীভূত পদার্থ যা আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। আজকে আমরা কথা বলবো পানিতে দ্রবীভূত পদার্থ গুলো নিয়ে এবং কিভাবে তা নিনয় করা যেতে পারে এবং এর মান কত?
পানিতে দ্রবীভূত খনিজ পদার্থ যেমন মানব দেহের জন্য উপকারী তেমনি কিছু কিছু খনিজ পদার্থ রয়েছে যা মানবদেহের ব্যাপক ক্ষতিসাধন করতে পারে। তাই এসব খনিজ পদার্থ সম্পর্কে জানতে হবে এবং এসব খনিজ পদার্থ কি পরিমান আমাদের খাবার পানিতে বিদ্যমান আছে তা খেয়াল রাখতে হবে। মূলত এই কাজটা আমরা করতে পারি একটি টিডিএস মিটারের সাহায্যে। টিডিএস মিটার মূলত এক ধরনের মিটার যার মাধ্যমে পানির টিডিএস এর পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। সাধারণত টিডিএস এর মান পিপিএম অর্থাৎ পার্টস পার মিলিগ্রাম হিসাবে ব্যক্ত করা হয়ে থাকে। পানিতে বিদ্যমান এই পিপিএম এর মাত্রা যত বেশি হবে সে পানি তত বেশি দূষিত হবে। বাজারে যে পানি কিনতে পাওয়া যায় এসকল পানির টিডিএস এর পরিমাণ সাধারণত খুব অল্প পরিমাণে থাকে। এসব পানিতে বিদ্যমান টিডিএস এর পরিমান 50 থেকে 80 এর মধ্যে থাকে। কখনো কখনো আমরা লাইনের যে পানি খাই এসব পানিতে টিডিএস এর পরিমান 400 থেকে 500 অথবা এর থেকে বেশি থাকতে পারে যা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।
এখন জনি টিডিএস মিটার দিয়ে আমরা কি কি করতে পারি। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের টিডিএস মিটার পাওয়া যায় যা দিয়ে আমরা খুব সহজেই পানির টিডিএস নির্ণয় করতে পারি তবে আগে এটা এত সহজলভ্য ছিল না। আগে অনেক এনালগ মিটার ছিল যেগুলো দিয়ে টিভিএস পরিমাপ করা হতো তবে বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে অত্যাধুনিক টিডিএস মিটার এর মাধ্যমে পানির টিডিএস পরিমাপ করা যায়। এই টিডিএস মিটার দেখতে অনেকটা পেন টাইপের হয়ে থাকে যা কলমের মতো হেড খুলে পানিতে এর সেন্সর ডুবালে পানির টিডিএস এর মান দেখা যায়। বর্তমানে যেসব টিডিএস মিটার পাওয়া যায় সেসব টিডিএস মিটার দিয়ে পানির তাপমাত্রা নির্ধারণ করা যায়।
পানিতে দ্রবীভূত খনিজ পদার্থ যেমন মানব দেহের জন্য উপকারী তেমনি কিছু কিছু খনিজ পদার্থ রয়েছে যা মানবদেহের ব্যাপক ক্ষতিসাধন করতে পারে। তাই এসব খনিজ পদার্থ সম্পর্কে জানতে হবে এবং এসব খনিজ পদার্থ কি পরিমান আমাদের খাবার পানিতে বিদ্যমান আছে তা খেয়াল রাখতে হবে। মূলত এই কাজটা আমরা করতে পারি একটি টিডিএস মিটারের সাহায্যে। টিডিএস মিটার মূলত এক ধরনের মিটার যার মাধ্যমে পানির টিডিএস এর পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। সাধারণত টিডিএস এর মান পিপিএম অর্থাৎ পার্টস পার মিলিগ্রাম হিসাবে ব্যক্ত করা হয়ে থাকে। পানিতে বিদ্যমান এই পিপিএম এর মাত্রা যত বেশি হবে সে পানি তত বেশি দূষিত হবে। বাজারে যে পানি কিনতে পাওয়া যায় এসকল পানির টিডিএস এর পরিমাণ সাধারণত খুব অল্প পরিমাণে থাকে। এসব পানিতে বিদ্যমান টিডিএস এর পরিমান 50 থেকে 80 এর মধ্যে থাকে। কখনো কখনো আমরা লাইনের যে পানি খাই এসব পানিতে টিডিএস এর পরিমান 400 থেকে 500 অথবা এর থেকে বেশি থাকতে পারে যা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।
এখন জনি টিডিএস মিটার দিয়ে আমরা কি কি করতে পারি। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের টিডিএস মিটার পাওয়া যায় যা দিয়ে আমরা খুব সহজেই পানির টিডিএস নির্ণয় করতে পারি তবে আগে এটা এত সহজলভ্য ছিল না। আগে অনেক এনালগ মিটার ছিল যেগুলো দিয়ে টিভিএস পরিমাপ করা হতো তবে বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে অত্যাধুনিক টিডিএস মিটার এর মাধ্যমে পানির টিডিএস পরিমাপ করা যায়। এই টিডিএস মিটার দেখতে অনেকটা পেন টাইপের হয়ে থাকে যা কলমের মতো হেড খুলে পানিতে এর সেন্সর ডুবালে পানির টিডিএস এর মান দেখা যায়। বর্তমানে যেসব টিডিএস মিটার পাওয়া যায় সেসব টিডিএস মিটার দিয়ে পানির তাপমাত্রা নির্ধারণ করা যায়।
0 comments: